সর্ব প্রথম ডায়েবেটিস এর ঔষধ খাওয়া বন্ধ করতে হবে, তবে প্রেসারের ঔষধ খেতে পারবেন , তারপর বিসস্মিল্লাহ বলে কার্যক্রম শুরু করবেন ।
সময়
|
স্বাভাবিক দিন
|
রোজার দিন
|
সকাল ৫.০ টা (কমপক্ষে ৮ ঘন্টা ঘুমাতে হবে)
|
ফজরের নামায পরে হাটতে বের হওয়া , ১ মিনিট অনেক জোড়ে দৌড় দিবেন যেন হার্ট বিট বেড়ে যায় , ১ মিনিট বিস্রাম নিবেন ,এভাবে ২০-৩০ মিনিট ব্যায়াম করুন, এই ব্যায়াম কে হীট এক্সসারসাইজ বলে ।
|
সেহেরীতে শুধু পানি , বেশি ইচ্ছা করলে একটা ডিম বা একটা মাছের টুকরা খাওয়া যেতে পারে ।
ফজরের নামায পরে হাটতে বের হওয়া , ১ মিনিট অনেক জোড়ে দৌড় দিবেন যেন হার্ট বিট বেড়ে যায় , ১ মিনিট বিস্রাম নিবেন ,এভাবে ২০-৩০ মিনিট ব্যায়াম করুন, এই ব্যায়াম কে হীট এক্সসারসাইজ বলে ।
|
সকাল ৭.০ টা
|
১ গ্লাস লেবু পানি (হাল্কা কুসুম গরম পানিতে মিশিয়ে খান)
| |
সকাল ১০.০ টা
|
এক গ্লাস পানিতে ১ চামুচ আপেল /নারিকেল সিডের ভিনেগার উইথ দা মাদার মিশিয়ে খেতে হবে,২ টি ডিম খাবেন , (ঘি দিয়ে , টমেটো ভাজি করা/ সিদ্ধ )।
| |
দুপুর ২.০টা
|
২-৩ টুকরা চর্বি যুক্ত মাছ তথা সামুদ্রিক মাছ , শবুজ শাক সবজি পরিমান মত , করলা ভাজি, শশা , দিনে ১ বার অথবা ২ বার হাল্কা লবন যুক্ত করে পানি পান করুন ।
| |
বিকাল ৫.০টা
|
১ টা কচি ডাব , চিনি ও দুধ ছাড়া কফি, কফির সাথে মাখন বা নারিকেলের দুধ যুক্ত করতে পারেন, মাখন দিয়ে বাদাম ভাজা খাবেন।
|
(রোজার দিন ইফতারের সময়)
১ টা কচি ডাব, চিনি ও দুধ ছাড়া কফি, কফির সাথে মাখন বা নারিকেলের দুধ যুক্ত করতে পারেন, মাখন দিয়ে বাদাম ভাজা খাবেন।
|
রাত ৮.০টা
|
২-৩ টুকরা চর্বি যুক্ত মাছ তথা সামুদ্রিক মাছ , শবুজ শাক সবজি পরিমান মত , করলা ভাজি, শশা , দেশি মুরগির মাংশ ২-৩ পিচ, হাল্কা লবন যুক্ত করে পানি পান করুন ।
|
২-৩ টুকরা চর্বি যুক্ত মাছ তথা সামুদ্রিক মাছ , শবুজ শাক সবজি পরিমান মত , করলা ভাজি, শশা, দেশি মুরগির মাংশ ২-৩ পিচ, হাল্কা লবন যুক্ত করে পানি পান করুন ।
|
রাত ১০.০ টা
|
রাত ৮.০ টার পর সকল প্রকার ডিভাইস ব্যবহার বন্ধ করবেন এবং ঘুমিয়ে যেতে হবে ।
|
রাত ৮.০ টার পর সকল প্রকার ডিভাইস ব্যবহার বন্ধ করবেন এবং ঘুমিয়ে যেতে হবে ।
|
যা যা খাবেন না বা খেতে পারবেন না ।
- · ভাত( শর্করা)
- · রুটি (শর্করা)
- · আলু (শর্করা)
- · যে কোন প্রকার গোস্ত ( আপাতত ওজন , প্রেসার, ডায়াবেটিস স্বাভাবিক হওয়া পর্যন্ত )
- · যে কন প্রকার ফল ( সুগার আছে , স্বাভাবিক হওয়া পর্যন্ত খাবেন না )
- · দুধ ( দুধ থেকে উতপন্ন ঘি , মাখন খেতে পারবেন )
- · যে কন প্রকার সয়াবিন তেল
রান্নায় যা যা ব্যবহার করবেন
- · এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল তেল ।
- · সরিষার তেল ।
- · ঘি ।
- · মাখন ।
- · নারিকেল তেল ।
এইরকম করে ৭ দিন চলতে পারলে ইনশাআল্লাহ শরিরের তাপমাত্রা কমে যাবে , খুদা কম লাগবে , ওজন কমে যাবে । এবং শরীর তখন নিজে নিজে ভিতরের চর্বি / ফ্যাট গলিয়ে নিজের শক্তি অর্জনে সক্ষম হবে ।
২-৩ দিন পর সকালের খাবার বন্ধ করতে হবে । সকালের নাস্তা দুপুর ১২.০ টায় খাবেন । আর ২ -৩ দিন পর দুপুর ২ টা থেকে রাত ৮.০ টা তথা ৬ ঘন্টার ভিতর খাওয়া দাওয়া করবেন । আর এই সময়ের ভিতর পানি , গ্রীন টি , কফি খেতে পারেন । মাথা ঝিম ঝিম করলে মাথা ঘুরালে পানিতে লবন মিশিয়ে খাবেন ।
সর্বোত্তম হচ্ছে রোজা রাখা । সপ্তাহে ৫ দিন রোজা রাখা বাকি ২ দিন ওয়াটার ফাস্টিং করা তথা শারা দিন শুধু পানি খাওয়া যথা নিয়মে ইফতের ও রাতের খাবার খাওয়া ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন