LIVE
Loading latest headlines...

বৃহস্পতিবার, ২৩ জুলাই, ২০২০

বেহেশতী জেওর - ভলিয়ম-০৩ (৮ম, ৯ম, ১০ম খন্ড)

বৃহস্পতিবার, জুলাই ২৩, ২০২০ 0
বার দেখা হয়েছে

বেহেশতী জেওর বইয়ের বঙ্গানুবাদের প্রচ্ছদ
লেখক    মাওলানা আশরাফ আলী থানভী
অনুবাদক    মাওলানা শামসুল হক ফরিদপুরী (রহ.)
দেশ    ভারত
ভাষা    উর্দু ভাষা
বিষয়    মাসয়ালা-মাসাইল
ধরন    ইসলামী বই
মিডিয়া ধরন    মুদ্রিত (হার্ডকভার)
পৃষ্ঠাসংখ্যা    ৫৫২ (১ থেকে ১১ খণ্ড)

বেহেশতী জেওর (উর্দু:

পুনর্নির্দেশ টেমপ্লেট:লিপি/নাস্তালিক‎‎"বেহেস্তি বা স্বর্গোদ্যানীয় অলঙ্কার") একটি বহুল পরিচিত ইসলামী বই। বইটির লেখক আশরাফ আলী থানভী। বইটি ফিকহ, ইসলামী অনুষ্ঠান ও নৈতিকতার একটি নির্দেশিকা। বইটি ইসলামের পঞ্চস্তম্ভ বর্ণনা করে এবং অস্পষ্ট নীতিগুলি তুলে ধরে।

পরিচ্ছেদসমূহ
১    বিবরণ
২    অধ্যায়
৩    সংকলক নিয়ে বিতর্ক
৪    আরো দেখুন
৫    তথ্যসূত্র
৬    বহিঃসংযোগ
বিবরণ
দেশের প্রায় প্রতিটি মহিলা কওমি মাদ্রাসায় এ বই পড়ানো হয়। এটি মূলত উর্দু ভাষার বই। বাংলা অনুবাদ করেছেন মাওলানা শামছুল হক (রহ.) ফরিদপুরী। বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে বেহেশতী জেওর বেশ জনপ্রিয় বই। মুসলিমদের ঘরে ঘরে এ বই বিদ্যমান। এটি মূলত মাসয়ালা-বিষয়ক বই। বাংলা সহ বেশ কয়েকটি ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে।[১][২]

অধ্যায়
আটটি অধ্যায়ে বইটিকে ভাগ করা হয়েছে:
"সত্য ঘটনা"
"বিশ্বাস"
"ভুল বিশ্বাস এবং কর্ম"
" সালাত ও তার গুণাবলী"
" রোযা, জাকাত, কুরবানী, হজ, শপথ, ধর্মত্যাগ, হালাল ও হারাম ইত্যাদি।"
"বিবাহ, তালাক, 'ইদদাহ, ভরপোষণ, কর্তৃত্ব, জীবিকার অধিকার এবং কুরআন মজীদ পড়া"
"ব্যবসা নীতি এবং সম্পদ খোঁজা"
"শিষ্টাচার, অন্তর কাজের নৈতিক সংস্কার এবং তার প্রতিফল, এবং কেয়ামতের চিহ্ন"
"বিশুদ্ধ নারীদের জীবন"
"স্বাস্থ্য বিষয়ক এবং শিষ্টাচার
সংকলক নিয়ে বিতর্ক
কথিত আছে আশরাফ আলী থানভী নামে ব্যাপক প্রচলন হলেও বইটির আসল সংকলক তিনি নন। “আহমদ আলী” নামে একজন আলেম এ বইয়ের আসল সংকলক। কিন্তু সংকলক হিসেবে আশরাফ আলী থানবীর নামে ভুলে প্রসিদ্ধি লাভ করেছে।[৩][৪] বইটির শেষে কিছু তাবিজ ও বিভিন্ন চিকিৎসার কথা লেখা আছে। এসব বিষয়ে কিছুটা বিতর্ক ও সন্দেহের সৃষ্টি হয়।[৩][৪]


বেহেশতী জেওর - ভলিয়ম-০২ (৪র্থ , ৫ম, ৬ষ্ঠ, ৭ম খন্ড)

বৃহস্পতিবার, জুলাই ২৩, ২০২০ 0
বার দেখা হয়েছে
বেহেশতী জেওর বইয়ের বঙ্গানুবাদের প্রচ্ছদবেহেশতী জেওর - ভলিয়ম-০২ (৪র্থ , ৫ম, ৬ষ্ঠ, ৭ম খন্ড)
লেখক    মাওলানা আশরাফ আলী থানভী
অনুবাদক    মাওলানা শামসুল হক ফরিদপুরী (রহ.)
দেশ    ভারত
ভাষা    উর্দু ভাষা
বিষয়    মাসয়ালা-মাসাইল
ধরন    ইসলামী বই
মিডিয়া ধরন    মুদ্রিত (হার্ডকভার)
পৃষ্ঠাসংখ্যা    ৫৫২ (১ থেকে ১১ খণ্ড)

বেহেশতী জেওর (উর্দু:

পুনর্নির্দেশ টেমপ্লেট:লিপি/নাস্তালিক‎‎"বেহেস্তি বা স্বর্গোদ্যানীয় অলঙ্কার") একটি বহুল পরিচিত ইসলামী বই। বইটির লেখক আশরাফ আলী থানভী। বইটি ফিকহ, ইসলামী অনুষ্ঠান ও নৈতিকতার একটি নির্দেশিকা। বইটি ইসলামের পঞ্চস্তম্ভ বর্ণনা করে এবং অস্পষ্ট নীতিগুলি তুলে ধরে।

পরিচ্ছেদসমূহ
১    বিবরণ
২    অধ্যায়
৩    সংকলক নিয়ে বিতর্ক
৪    আরো দেখুন
৫    তথ্যসূত্র
৬    বহিঃসংযোগ
বিবরণ
দেশের প্রায় প্রতিটি মহিলা কওমি মাদ্রাসায় এ বই পড়ানো হয়। এটি মূলত উর্দু ভাষার বই। বাংলা অনুবাদ করেছেন মাওলানা শামছুল হক (রহ.) ফরিদপুরী। বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে বেহেশতী জেওর বেশ জনপ্রিয় বই। মুসলিমদের ঘরে ঘরে এ বই বিদ্যমান। এটি মূলত মাসয়ালা-বিষয়ক বই। বাংলা সহ বেশ কয়েকটি ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে।[১][২]

অধ্যায়
আটটি অধ্যায়ে বইটিকে ভাগ করা হয়েছে:

"সত্য ঘটনা"
"বিশ্বাস"
"ভুল বিশ্বাস এবং কর্ম"
" সালাত ও তার গুণাবলী"
" রোযা, জাকাত, কুরবানী, হজ, শপথ, ধর্মত্যাগ, হালাল ও হারাম ইত্যাদি।"
"বিবাহ, তালাক, 'ইদদাহ, ভরপোষণ, কর্তৃত্ব, জীবিকার অধিকার এবং কুরআন মজীদ পড়া"
"ব্যবসা নীতি এবং সম্পদ খোঁজা"
"শিষ্টাচার, অন্তর কাজের নৈতিক সংস্কার এবং তার প্রতিফল, এবং কেয়ামতের চিহ্ন"
"বিশুদ্ধ নারীদের জীবন"
"স্বাস্থ্য বিষয়ক এবং শিষ্টাচার
সংকলক নিয়ে বিতর্ক
কথিত আছে আশরাফ আলী থানভী নামে ব্যাপক প্রচলন হলেও বইটির আসল সংকলক তিনি নন। “আহমদ আলী” নামে একজন আলেম এ বইয়ের আসল সংকলক। কিন্তু সংকলক হিসেবে আশরাফ আলী থানবীর নামে ভুলে প্রসিদ্ধি লাভ করেছে।[৩][৪] বইটির শেষে কিছু তাবিজ ও বিভিন্ন চিকিৎসার কথা লেখা আছে। এসব বিষয়ে কিছুটা বিতর্ক ও সন্দেহের সৃষ্টি হয়।[৩][৪]


বেহেশতী জেওর - ভলিয়ম-০১ (১ম,২য়,৩য় খন্ড)

বৃহস্পতিবার, জুলাই ২৩, ২০২০ 2
বার দেখা হয়েছে

বেহেশতী জেওর (উর্দু:
পুনর্নির্দেশ টেমপ্লেট:লিপি/নাস্তালিক‎‎"বেহেস্তি বা স্বর্গোদ্যানীয় অলঙ্কার") একটি বহুল পরিচিত ইসলামী বই। বইটির লেখক আশরাফ আলী থানভী। বইটি ফিকহ, ইসলামী অনুষ্ঠান ও নৈতিকতার একটি নির্দেশিকা। বইটি ইসলামের পঞ্চস্তম্ভ বর্ণনা করে এবং অস্পষ্ট নীতিগুলি তুলে ধরে।

পরিচ্ছেদসমূহ
১    বিবরণ
২    অধ্যায়
৩    সংকলক নিয়ে বিতর্ক
৪    আরো দেখুন
৫    তথ্যসূত্র
৬    বহিঃসংযোগ
বিবরণ
দেশের প্রায় প্রতিটি মহিলা কওমি মাদ্রাসায় এ বই পড়ানো হয়। এটি মূলত উর্দু ভাষার বই। বাংলা অনুবাদ করেছেন মাওলানা শামছুল হক (রহ.) ফরিদপুরী। বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে বেহেশতী জেওর বেশ জনপ্রিয় বই। মুসলিমদের ঘরে ঘরে এ বই বিদ্যমান। এটি মূলত মাসয়ালা-বিষয়ক বই। বাংলা সহ বেশ কয়েকটি ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে।[১][২]

অধ্যায়
আটটি অধ্যায়ে বইটিকে ভাগ করা হয়েছে:

"সত্য ঘটনা"
"বিশ্বাস"
"ভুল বিশ্বাস এবং কর্ম"
" সালাত ও তার গুণাবলী"
" রোযা, জাকাত, কুরবানী, হজ, শপথ, ধর্মত্যাগ, হালাল ও হারাম ইত্যাদি।"
"বিবাহ, তালাক, 'ইদদাহ, ভরপোষণ, কর্তৃত্ব, জীবিকার অধিকার এবং কুরআন মজীদ পড়া"
"ব্যবসা নীতি এবং সম্পদ খোঁজা"
"শিষ্টাচার, অন্তর কাজের নৈতিক সংস্কার এবং তার প্রতিফল, এবং কেয়ামতের চিহ্ন"
"বিশুদ্ধ নারীদের জীবন"
"স্বাস্থ্য বিষয়ক এবং শিষ্টাচার
সংকলক নিয়ে বিতর্ক
কথিত আছে আশরাফ আলী থানভী নামে ব্যাপক প্রচলন হলেও বইটির আসল সংকলক তিনি নন। “আহমদ আলী” নামে একজন আলেম এ বইয়ের আসল সংকলক। কিন্তু সংকলক হিসেবে আশরাফ আলী থানবীর নামে ভুলে প্রসিদ্ধি লাভ করেছে।[৩][৪] বইটির শেষে কিছু তাবিজ ও বিভিন্ন চিকিৎসার কথা লেখা আছে। এসব বিষয়ে কিছুটা বিতর্ক ও সন্দেহের সৃষ্টি হয়।[৩][৪]



প্রশ্ন: কোরবানী বলতে কী বুঝায়? কোরবানী করা কি ওয়াজিব না সুন্নত?

বৃহস্পতিবার, জুলাই ২৩, ২০২০ 0
বার দেখা হয়েছে
আলহামদুলিল্লাহ।
কোরবানী:
ঈদুল আযহার দিনগুলোতে আল্লাহর নৈকট্য লাভের উদ্দেশ্যে আনআম শ্রেণীর (উট, গরু, ভেড়া বা ছাগল) প্রাণী জবাই করা।
কোরবানী ইসলামের একটি নিদর্শন। কোরবানীর বিধান আল্লাহর কিতাব, রাসূলের সুন্নাহ ও মুসলমানদের ইজমা দ্বারা সাব্যস্ত।

কিতাব:
১। আল্লাহ তাআলা বলেন: “কাজেই আপনি আপনার রবের উদ্দেশ্যে নামায আদায় করুন এবং কুরবানী করুন”[সূরা কাউছার, আয়াত: ২]

২। আল্লাহ তাআলা আরও বলেন: “বলুন, আমার সালাত, আমার নুসুক (কুরবানী), আমার জীবন ও আমার মরণ সৃষ্টিকুলের রব আল্লাহ্‌রই জন্য”[সূরা আনআম, আয়াত: ১৬২] সাঈদ বিন যুবায়ের বলেন: নুসুক হচ্ছে- কুরবানী। কারো কারো মতে, নুসুক সকল ইবাদতকেই বুঝায়; এর মধ্যে কুরবানীও অন্তর্ভুক্ত। শেষোক্ত তাফসিরটি ব্যাপকতর।

৩। আল্লাহ তাআলা বলেন: “আর আমরা প্রত্যেক সম্প্রদায়ের জন্য ‘মানসাক’ এর নিয়ম করে দিয়েছি; যাতে তিনি তাদেরকে জীবনোপকরণস্বরূপ যেসব চতুষ্পদ জন্তু দিয়েছেন, সেসবের উপর তারা আল্লাহর নাম উচ্চারণ করে। তোমাদেরর ইলাহ্‌ এক ইলাহ্‌, কাজেই তাঁরই কাছে আত্মসমর্পণ কর এবং সুসংবাদ দিন বিনীতদেরকে।”[সূরা হাজ্জ, আয়াত: ৩৪]

সুন্নাহ:
১। সহিহ বুখারী (৫৫৫৮) ও সহিহ মুসলিমে (১৯৬৬) আনাস বিন মালেক (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত হাদিসে এসেছে- “নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাদাকালো রঙের দুইটি মেষ দিয়ে কোরবানী দিয়েছেন। তিনি মেষের পাঁজরের উপর পা রেখে বিসমিল্লাহ ও আল্লাহু আকবার বলে নিজ হাতে জবাই করেছেন।”

২। আব্দুল্লাহ বিন উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: “নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দশবছর মদিনাতে ছিলেন ও কোরবানী দিয়েছেন।”[মুসনাদে আহমাদ (৪৯৩৫), সুনানে তিরমিযি (১৫০৭), আলবানী ‘মিশকাতুল মাসাবীহ’ গ্রন্থে হাদিসটিকে ‘হাসান’ আখ্যায়িত করেছেন]

৩। উকবা বিন আমের (রাঃ) থেকে বর্ণিত নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর সাহাবীদের মাঝে কুরবানীর পশু বিতরণ করছিলেন। উকবার ভাগে একটি জিযআ (ছয় মাস বয়সী ভেড়া) পড়ল। উকবা বললেন: ইয়া রাসূলুল্লাহ! আমি একটি জিযআ পেয়েছি। তিনি বললেন: এটি দিয়ে কোরবানী কর।”[সহিহ বুখারী (৫৫৪৭)]

৪। বারা বিন আযেব (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন: “যে ব্যক্তি (ঈদের) নামাযের পর জবাই করল তার নুসুক (ইবাদত) পূর্ণ হয়েছে এবং সে মুসলমানদের আদর্শ অনুসরণ করল।”[সহিহ বুখারী (৫৫৪৫)]

নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজে কোরবানী করেছেন, তাঁর সাহাবীবর্গ কোরবানী করেছেন এবং তিনি সংবাদ দিয়েছেন যে, কোরবানী করা মুসলমানদের আদর্শ।

তাই মুসলিম উম্মাহ ইজমা করেছে যে, কোরবানী শরয়ি বিধান। একাধিক আলেম এই ইজমা উদ্ধৃত করেছেন।
তবে, আলেমগণ কোরবানীর হুকুম নিয়ে মতভেদ করেন; কোরবানী করা কি ওয়াজিব নাকি সুন্নত?

জমহুর আলেমের মতে, কোরবানী করা সুন্নতে মুয়াক্কাদা। এটি ইমাম শাফেয়ির মাযহাব এবং প্রসিদ্ধ বর্ণনানুযায়ী ইমাম মালেক ও ইমাম আহমাদের মাযহাব।

অপর একদল আলেমের মতে, কোরবানী করা ওয়াজিব। এটি ইমাম আবু হানিফার মাযহাব এবং এক বর্ণনাতে ইমাম আহমাদের মত হিসেবেও উল্লেখ আছে। ইবনে তাইমিয়া এই মতটিকে গ্রহণ করেছেন। তিনি বলেন: এ মতটি ইমাম মালেকের মাযহাবের দুইটি অভিমতের একটি কিংবা তাঁর মাযহাবের সুস্পষ্ট অভিমত এটাই।[শাইখ উছাইমীনের ‘আহকামুল উদহিয়্যাহ ওয়ায যাকাত’ পুস্তিকা থেকে সমাপ্ত]

শাইখ মুহাম্মদ বিন উছাইমীন বলেন: “সামর্থ্যবান ব্যক্তির জন্য কোরবানী করা সুন্নতে মুয়াক্কাদা। অতএব, প্রত্যেক ব্যক্তি তার নিজের পক্ষ থেকে ও পরিবারের পক্ষ থেকে কোরবানী দিবে।[ফাতাওয়াস শাইখ ইবনে উছাইমীন (২/৬৬১)]
আল্লাহই ভাল জানেন



ফটো গ্যালারী

1/6
ওহুদ যুদ্ধ - হযরত মহাম্মদ (সা:) এর বিপ্লবী জীবন
2/6
মুসলিম নারীর বিধান
3/6
ইসলামি অর্থনীতিতে উপার্জন ও ব্যয়ের নীতিমালা
4 / 6
ইসলামীক জিজ্ঞাসাঃ লাঠি হাতে নিয়ে জুমার খুতবা দেয়া কি সুন্নত?
5/6
মসজিদে নববী যিয়ারতের কিছু আদব-কায়দা
6/6
উম্মাতে মুসলিমার দায়িত্ব

Islam-icon Profile.png