বার দেখা হয়েছে
বেহেশতী জেওর বইয়ের বঙ্গানুবাদের প্রচ্ছদ
লেখক মাওলানা আশরাফ আলী থানভী
অনুবাদক মাওলানা শামসুল হক ফরিদপুরী (রহ.)
দেশ ভারত
ভাষা উর্দু ভাষা
বিষয় মাসয়ালা-মাসাইল
ধরন ইসলামী বই
মিডিয়া ধরন মুদ্রিত (হার্ডকভার)
পৃষ্ঠাসংখ্যা ৫৫২ (১ থেকে ১১ খণ্ড)
বেহেশতী জেওর (উর্দু:
পুনর্নির্দেশ টেমপ্লেট:লিপি/নাস্তালিক"বেহেস্তি বা স্বর্গোদ্যানীয় অলঙ্কার") একটি বহুল পরিচিত ইসলামী বই। বইটির লেখক আশরাফ আলী থানভী। বইটি ফিকহ, ইসলামী অনুষ্ঠান ও নৈতিকতার একটি নির্দেশিকা। বইটি ইসলামের পঞ্চস্তম্ভ বর্ণনা করে এবং অস্পষ্ট নীতিগুলি তুলে ধরে।
পরিচ্ছেদসমূহ
১ বিবরণ
২ অধ্যায়
৩ সংকলক নিয়ে বিতর্ক
৪ আরো দেখুন
৫ তথ্যসূত্র
৬ বহিঃসংযোগ
বিবরণ
দেশের প্রায় প্রতিটি মহিলা কওমি মাদ্রাসায় এ বই পড়ানো হয়। এটি মূলত উর্দু ভাষার বই। বাংলা অনুবাদ করেছেন মাওলানা শামছুল হক (রহ.) ফরিদপুরী। বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে বেহেশতী জেওর বেশ জনপ্রিয় বই। মুসলিমদের ঘরে ঘরে এ বই বিদ্যমান। এটি মূলত মাসয়ালা-বিষয়ক বই। বাংলা সহ বেশ কয়েকটি ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে।[১][২]
অধ্যায়
আটটি অধ্যায়ে বইটিকে ভাগ করা হয়েছে:
"সত্য ঘটনা"
"বিশ্বাস"
"ভুল বিশ্বাস এবং কর্ম"
" সালাত ও তার গুণাবলী"
" রোযা, জাকাত, কুরবানী, হজ, শপথ, ধর্মত্যাগ, হালাল ও হারাম ইত্যাদি।"
"বিবাহ, তালাক, 'ইদদাহ, ভরপোষণ, কর্তৃত্ব, জীবিকার অধিকার এবং কুরআন মজীদ পড়া"
"ব্যবসা নীতি এবং সম্পদ খোঁজা"
"শিষ্টাচার, অন্তর কাজের নৈতিক সংস্কার এবং তার প্রতিফল, এবং কেয়ামতের চিহ্ন"
"বিশুদ্ধ নারীদের জীবন"
"স্বাস্থ্য বিষয়ক এবং শিষ্টাচার
সংকলক নিয়ে বিতর্ক
কথিত আছে আশরাফ আলী থানভী নামে ব্যাপক প্রচলন হলেও বইটির আসল সংকলক তিনি নন। “আহমদ আলী” নামে একজন আলেম এ বইয়ের আসল সংকলক। কিন্তু সংকলক হিসেবে আশরাফ আলী থানবীর নামে ভুলে প্রসিদ্ধি লাভ করেছে।[৩][৪] বইটির শেষে কিছু তাবিজ ও বিভিন্ন চিকিৎসার কথা লেখা আছে। এসব বিষয়ে কিছুটা বিতর্ক ও সন্দেহের সৃষ্টি হয়।[৩][৪]
দেশ ভারত
ভাষা উর্দু ভাষা
বিষয় মাসয়ালা-মাসাইল
ধরন ইসলামী বই
মিডিয়া ধরন মুদ্রিত (হার্ডকভার)
পৃষ্ঠাসংখ্যা ৫৫২ (১ থেকে ১১ খণ্ড)
বেহেশতী জেওর (উর্দু:
পুনর্নির্দেশ টেমপ্লেট:লিপি/নাস্তালিক"বেহেস্তি বা স্বর্গোদ্যানীয় অলঙ্কার") একটি বহুল পরিচিত ইসলামী বই। বইটির লেখক আশরাফ আলী থানভী। বইটি ফিকহ, ইসলামী অনুষ্ঠান ও নৈতিকতার একটি নির্দেশিকা। বইটি ইসলামের পঞ্চস্তম্ভ বর্ণনা করে এবং অস্পষ্ট নীতিগুলি তুলে ধরে।
পরিচ্ছেদসমূহ
১ বিবরণ
২ অধ্যায়
৩ সংকলক নিয়ে বিতর্ক
৪ আরো দেখুন
৫ তথ্যসূত্র
৬ বহিঃসংযোগ
বিবরণ
দেশের প্রায় প্রতিটি মহিলা কওমি মাদ্রাসায় এ বই পড়ানো হয়। এটি মূলত উর্দু ভাষার বই। বাংলা অনুবাদ করেছেন মাওলানা শামছুল হক (রহ.) ফরিদপুরী। বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে বেহেশতী জেওর বেশ জনপ্রিয় বই। মুসলিমদের ঘরে ঘরে এ বই বিদ্যমান। এটি মূলত মাসয়ালা-বিষয়ক বই। বাংলা সহ বেশ কয়েকটি ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে।[১][২]
অধ্যায়
আটটি অধ্যায়ে বইটিকে ভাগ করা হয়েছে:
"সত্য ঘটনা"
"বিশ্বাস"
"ভুল বিশ্বাস এবং কর্ম"
" সালাত ও তার গুণাবলী"
" রোযা, জাকাত, কুরবানী, হজ, শপথ, ধর্মত্যাগ, হালাল ও হারাম ইত্যাদি।"
"বিবাহ, তালাক, 'ইদদাহ, ভরপোষণ, কর্তৃত্ব, জীবিকার অধিকার এবং কুরআন মজীদ পড়া"
"ব্যবসা নীতি এবং সম্পদ খোঁজা"
"শিষ্টাচার, অন্তর কাজের নৈতিক সংস্কার এবং তার প্রতিফল, এবং কেয়ামতের চিহ্ন"
"বিশুদ্ধ নারীদের জীবন"
"স্বাস্থ্য বিষয়ক এবং শিষ্টাচার
সংকলক নিয়ে বিতর্ক
কথিত আছে আশরাফ আলী থানভী নামে ব্যাপক প্রচলন হলেও বইটির আসল সংকলক তিনি নন। “আহমদ আলী” নামে একজন আলেম এ বইয়ের আসল সংকলক। কিন্তু সংকলক হিসেবে আশরাফ আলী থানবীর নামে ভুলে প্রসিদ্ধি লাভ করেছে।[৩][৪] বইটির শেষে কিছু তাবিজ ও বিভিন্ন চিকিৎসার কথা লেখা আছে। এসব বিষয়ে কিছুটা বিতর্ক ও সন্দেহের সৃষ্টি হয়।[৩][৪]